কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করতে বের হলে বিশ্ববিদ্যালয়–সংলগ্ন সালমানপুর এলাকায় পুলিশের বাধার মুখে পড়ে। বৃহস্পতিবার বেলা তিনটার দিকেছবি: এম সাদেক
কুমিল্লা প্রতিনিধি :
সরকারি চাকরির সব গ্রেডে অযৌক্তিক ও বৈষম্যমূলক কোটা বাতিলের দাবিতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করতে যাওয়ার পথে পুলিশের বাধার সম্মুখীন হয়েছেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
এ সময় পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। আজ বৃহস্পতিবার বেলা সোয়া তিনটার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়-সংলগ্ন আনসার ক্যাম্প এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার সময় পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোড়েন শিক্ষার্থীরা। তাঁদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাসের শেল ছোড়ে পুলিশ। বৃহস্পতিবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়-সংলগ্ন আনসার ক্যাম্প এলাকায়ছবি: এম সাদেক
পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার সময় পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোড়েন শিক্ষার্থীরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েক রাউন্ড ফাঁকা গুলি ও কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে। এতে পুলিশ, সাংবাদিক, শিক্ষার্থীসহ অন্তত ২০ জন আহত হন। তাঁদের কয়েকজনকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাম্বুলেন্সে করে হাসপাতালে নিয়ে যেতে দেখা যায়।
ঘটনাস্থলে আছেন কুমিল্লার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) খন্দকার আশফাকুজ্জামান। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের শান্ত করার চেষ্টা করছি। শিক্ষার্থীরা আমাদের ওপর হামলা করেছে
এ সময় পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। আজ বৃহস্পতিবার বেলা সোয়া তিনটার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়-সংলগ্ন আনসার ক্যাম্প এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার সময় পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোড়েন শিক্ষার্থীরা। তাঁদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাসের শেল ছোড়ে পুলিশ। বৃহস্পতিবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়-সংলগ্ন আনসার ক্যাম্প এলাকায়
পুলিশ ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার সময় পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোড়েন শিক্ষার্থীরা। তাঁদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাসের শেল ছোড়ে পুলিশ। বৃহস্পতিবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়-সংলগ্ন আনসার ক্যাম্প এলাকায়ছবি: এম সাদেক
পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার সময় পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোড়েন শিক্ষার্থীরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েক রাউন্ড ফাঁকা গুলি ও কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে। এতে পুলিশ, সাংবাদিক, শিক্ষার্থীসহ অন্তত ২০ জন আহত হন। তাঁদের কয়েকজনকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাম্বুলেন্সে করে হাসপাতালে নিয়ে যেতে দেখা যায়।
ঘটনাস্থলে আছেন কুমিল্লার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) খন্দকার আশফাকুজ্জামান। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের শান্ত করার চেষ্টা করছি। শিক্ষার্থীরা আমাদের ওপর হামলা করেছেন।’
পুলিশ ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া। বৃহস্পতিবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়-সংলগ্ন আনসার ক্যাম্প এলাকায়
পুলিশ ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া। বৃহস্পতিবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়-সংলগ্ন আনসার ক্যাম্প এলাকায়ছবি: এম সাদেক
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা জানান, কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিকেলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার কোটবাড়ীর দিকে যেতে চাইলে পুলিশ তাঁদের বাধা দেয়। এ নিয়ে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে তাঁদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এরপর কিছুক্ষণ পাল্টাপাল্টি ধাওয়া বন্ধ থাকলেও আনসার ক্যাম্পের সামনে আবার শুরু হয়।
বেলা ৩টা ৪০ মিনিটে সরেজমিনে দেখা গেছে, আনসার ক্যাম্পের সামনে পুলিশ ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া চলছে। এ সময় শিক্ষার্থীদের কাউকে কাউকে পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুড়তে দেখা যায়। পুলিশও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ফাঁকা গুলি ও কাঁদানে গ্যাসের শেল ছোড়ে। এ সময় আহত কয়েকজনকে অ্যাম্বুলেন্সে করে হাসপাতালে নিতে দেখা যায়।
ফলো করুন
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করতে বের হলে বিশ্ববিদ্যালয়–সংলগ্ন সালমানপুর এলাকায় পুলিশের বাধার মুখে পড়ে। বৃহস্পতিবার বেলা তিনটার দিকে
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করতে বের হলে বিশ্ববিদ্যালয়–সংলগ্ন সালমানপুর এলাকায় পুলিশের বাধার মুখে পড়ে। বৃহস্পতিবার বেলা তিনটার দিকেছবি: এম সাদেক
সরকারি চাকরির সব গ্রেডে অযৌক্তিক ও বৈষম্যমূলক কোটা বাতিলের দাবিতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করতে যাওয়ার পথে পুলিশের বাধার সম্মুখীন হয়েছেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
এ সময় পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। আজ বৃহস্পতিবার বেলা সোয়া তিনটার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়-সংলগ্ন আনসার ক্যাম্প এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার সময় পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোড়েন শিক্ষার্থীরা। তাঁদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাসের শেল ছোড়ে পুলিশ। বৃহস্পতিবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়-সংলগ্ন আনসার ক্যাম্প এলাকায়
পুলিশ ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার সময় পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোড়েন শিক্ষার্থীরা। তাঁদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাসের শেল ছোড়ে পুলিশ। বৃহস্পতিবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়-সংলগ্ন আনসার ক্যাম্প এলাকায়ছবি: এম সাদেক
পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার সময় পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোড়েন শিক্ষার্থীরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েক রাউন্ড ফাঁকা গুলি ও কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে। এতে পুলিশ, সাংবাদিক, শিক্ষার্থীসহ অন্তত ২০ জন আহত হন। তাঁদের কয়েকজনকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাম্বুলেন্সে করে হাসপাতালে নিয়ে যেতে দেখা যায়।
ঘটনাস্থলে আছেন কুমিল্লার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) খন্দকার আশফাকুজ্জামান। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের শান্ত করার চেষ্টা করছি। শিক্ষার্থীরা আমাদের ওপর হামলা করেছেন।’
পুলিশ ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া। বৃহস্পতিবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়-সংলগ্ন আনসার ক্যাম্প এলাকায়
পুলিশ ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া। বৃহস্পতিবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়-সংলগ্ন আনসার ক্যাম্প এলাকায়ছবি: এম সাদেক
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা জানান, কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিকেলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার কোটবাড়ীর দিকে যেতে চাইলে পুলিশ তাঁদের বাধা দেয়। এ নিয়ে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে তাঁদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এরপর কিছুক্ষণ পাল্টাপাল্টি ধাওয়া বন্ধ থাকলেও আনসার ক্যাম্পের সামনে আবার শুরু হয়।
বেলা ৩টা ৪০ মিনিটে সরেজমিনে দেখা গেছে, আনসার ক্যাম্পের সামনে পুলিশ ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া চলছে। এ সময় শিক্ষার্থীদের কাউকে কাউকে পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুড়তে দেখা যায়। পুলিশও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ফাঁকা গুলি ও কাঁদানে গ্যাসের শেল ছোড়ে। এ সময় আহত কয়েকজনকে অ্যাম্বুলেন্সে করে হাসপাতালে নিতে দেখা যায়।
আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাসের শেল ছোড়ে পুলিশ
বিকেল সাড়ে চারটায় এ প্রতিবেদন লেখার সময় আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা পুলিশের সঙ্গে কথা বলে কোটবাড়ীর দিকে রওনা দিয়েছেন। শিক্ষার্থীরা পুলিশকে জানান, তাঁরা শান্তিপূর্ণভাবে তাঁদের কর্মসূচি পালন করবেন। এ ক্ষেত্রে পুলিশ তাঁদের বাধা দিলে তাঁরাও পুলিশকে জবাব দেবেন। এ সময় পুলিশ পথ ছেড়ে দিলে শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে কোটবাড়ীর দিকে এগিয়ে যান।
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ মোঃ মিজানুর রহমান। সম্পাদকঃ আবু সালে শিমুল মোবাইলঃ ০১৯৩৯৬৬০৭৮২ প্রকাশকঃ খলিলুর রহমান সুমন। বার্তা সম্পাদকঃ কাজী রায়হান সুলতান। হাউজ নং এন আই -৮০, হাউজিং এস্টেট, রোড নং ২২৮, পৌর সুপার কিচেন মার্কেট, মেইনগেট সংলগ্ন, জিপিও ৯০০০, খালিশপুর, খুলনা।