সরকারি চাকরিতে ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটাসহ ৫৬ শতাংশ কোটা পুনর্বহালের আদেশের বিরুদ্ধে এবং ২০১৮ সালের পরিপত্র পুনর্বহালের দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে আন্দোলনে নেমেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থীরা।
শাহবাগে সড়ক অবরোধ করে রেখেছেন তারা। এতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে গিয়েছে। বেলা সাড়ে ১১টায় পূর্বঘোষিত কর্মসূচি হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েক হাজার শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্ট্রাল লাইব্রেরির সামনে জড়ো হন। সেখান থেকে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থান প্রদক্ষিণ করেন।
বঙ্গবন্ধুর বাংলায়, বৈষম্যের ঠাঁই নাই; দেশটা নয় পাকিস্তান, কোটার হোক অবসান; স্বাধীন এই বাংলায়, বৈষম্যের ঠাঁই নাই; ১৮ সালের পরিপত্র, পুনর্বহাল করতে হবে; কোটাবৈষম্য নিপাত যাক, মেধাবীরা মুক্তি পাক-সহ বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকে শিক্ষার্থীরা।
কোটাবিরোধী আন্দোলনে আজও উত্তাল শাহবাগ
সরকারি চাকরিতে ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটাসহ ৫৬ শতাংশ কোটা পুনর্বহালের আদেশের বিরুদ্ধে এবং ২০১৮ সালের পরিপত্র পুনর্বহালের দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে আন্দোলনে নেমেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থীরা।
শাহবাগে সড়ক অবরোধ করে রেখেছেন তারা। এতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে গিয়েছে। বেলা সাড়ে ১১টায় পূর্বঘোষিত কর্মসূচি হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েক হাজার শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্ট্রাল লাইব্রেরির সামনে জড়ো হন। সেখান থেকে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থান প্রদক্ষিণ করেন।
বঙ্গবন্ধুর বাংলায়, বৈষম্যের ঠাঁই নাই; দেশটা নয় পাকিস্তান, কোটার হোক অবসান; স্বাধীন এই বাংলায়, বৈষম্যের ঠাঁই নাই; ১৮ সালের পরিপত্র, পুনর্বহাল করতে হবে; কোটাবৈষম্য নিপাত যাক, মেধাবীরা মুক্তি পাক-সহ বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকে শিক্ষার্থীরা।
সর্বশেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এখনও শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ কর্মসূচি চলছে। বুধবার (৩ জুলাই) আন্দোলনকারীরা ঢাকার শাহবাগ মোড় দেড় ঘণ্টার মতো অবরোধ করে রাখেন।
শিক্ষার্থীদের তুমুল আন্দোলনের মুখে ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর সরকারি চাকরিতে নারী কোটা ১০ শতাংশ, মুক্তিযোদ্ধা কোটা ৩০ শতাংশ এবং জেলা কোটা ১০ শতাংশ বাতিল করে পরিপত্র জারি করে সরকার। সেখানে বলা হয়েছিল, ৯ম থেকে ১৩তম গ্রেডের পদে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দিতে হবে। ওইসব গ্রেডের পদে সরাসরি নিয়োগে বিদ্যমান কোটা বাতিল করা হলো।
পরে ওই পরিপত্র চ্যালেঞ্জ করে রিট করেন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্ম কমান্ড কাউন্সিলের সভাপতি অহিদুল ইসলামসহ সাত শিক্ষার্থী। এর প্রেক্ষিতে গত ৫ জুন ২০১৮ সালের জারিকৃত পরিপত্রটিকে অবৈধ বলে ঘোষণা করেন হাইকোর্ট।